Category

রাজনৈতিক

রাজনৈতিক

১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড পৃথিবীর ইতিহাসের নিষ্টুরতম_বিজন কুমার চন্দ

শোকাবহ ১৫ আগস্ট। জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কিত দিন। জাতীয় শোক দিবস । জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাৎবার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের এই দিন জাতি হারিয়েছে তার গর্ব, আবহমান বাংলা ও বাঙালির আরাধ্য পুরুষ, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। এ দিনে বাঙালি জাতির ইতিহাসে কলঙ্ক লেপন করেছিল সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী কর্মকর্তা আর ক্ষমতালিপ্সু কতিপয় রাজনীতিক। রাজনীতির সঙ্গে সামান্যতম সম্পৃক্ততা না থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু পরিবারের নারী-শিশুরাও সেদিন রেহাই পায়নি ঘৃণ্য কাপুরুষ এই ঘাতকচক্রের হাত থেকে। সেদিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আরও প্রাণ হারান তার সহধর্মিণী, তিন ছেলেসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্য। বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। জনমানস থেকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে ঘাতকরা ৪৫ বছর আগে যাকে হত্যা করেছিল, বাঙালির হৃদয়ে অবিনাশী হয়ে আছেন।

যারা শহীদ সেই কালরাতে: একাত্তরে পরাজিত শক্তি মুজিব দর্শন ও তার আদর্শে এতটাই ভীত ছিল যে, কাপুরুষোচিত আক্রমণ থেকে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যরাও রেহাই পাননি।

  • স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
    বঙ্গমাতা বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব।  বঙ্গবন্ধুর ছেলে শেখ কামাল।
    *বঙ্গবন্ধুর ছেলে শেখ জামাল।
    *বঙ্গবন্ধুর ছেলে নিষ্পাপ শিশু শেখ রাসেল।
    *বঙ্গবন্ধুর পুত্রবধূ সুলতানা কামাল।
    *বঙ্গবন্ধুর পুত্রবধূ রোজী জামাল।
    *বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভাই শেখ আবু নাসের।
    *বঙ্গবন্ধুর ভাগনে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মণি।
    *বঙ্গবন্ধুর ভাগনের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি ও কৃষিমন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির কন্যা বেবী।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির নাতি সুকান্ত বাবু।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির বড় ভাইয়ের ছেলে সজীব সেরনিয়াবাত।
     *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির আত্মীয় রেন্টু খান।
    *রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব কর্নেল জামিল আহমেদ।
    *এসবি অফিসার সিদ্দিকুর রহমান।
    *সেনাসদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হক।

ঘাতকদের মূল টার্গেট ছিল, তারা বঙ্গবন্ধুসহ তার পুরো পরিবার ও নিকটাত্মীয় কাউকেই পৃথিবীতে জীবিত রাখবে না। সে অনুযায়ী সেদিন ওই ঘাতকরা ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে হত্যার এক জঘন্য উল্লাসে মেতে উঠেছিল। হত্যা করেছিল বিভিন্ন ঘরে ও একাধিক বাড়ি থেকে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবার এবং নিকটাত্মীয়সহ মোট ২৬ জনকে।

১৯৭৫ সালের ১৫-ই আগষ্ট ভয়াল কালো রাত্রীতে নিহত বাঙলা – বাঙালী ও বাংলাদেশের সমার্থক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও উনার পরিবার সহ নিহত সকলের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা।

বিজন কুমার চন্দ
সাধারণ সম্পাদক
জামালপুর পৌর শাখা ও সদস্য জেলা আওয়ামী লীগ, জামালপুর।
No Comments
রাজনৈতিক

১৫ আগস্ট জাতীয় শোকের দিন_বিজন কুমার চন্দ।

শোকাবহ ১৫ আগস্ট। জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কিত দিন। জাতীয় শোক দিবস । জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাৎবার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের এই দিন জাতি হারিয়েছে তার গর্ব, আবহমান বাংলা ও বাঙালির আরাধ্য পুরুষ, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। এ দিনে বাঙালি জাতির ইতিহাসে কলঙ্ক লেপন করেছিল সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী কর্মকর্তা আর ক্ষমতালিপ্সু কতিপয় রাজনীতিক। রাজনীতির সঙ্গে সামান্যতম সম্পৃক্ততা না থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু পরিবারের নারী-শিশুরাও সেদিন রেহাই পায়নি ঘৃণ্য কাপুরুষ এই ঘাতকচক্রের হাত থেকে। সেদিন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আরও প্রাণ হারান তার সহধর্মিণী, তিন ছেলেসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্য। বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। জনমানস থেকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে ঘাতকরা ৪৫ বছর আগে যাকে হত্যা করেছিল, বাঙালির হৃদয়ে অবিনাশী হয়ে আছেন।

যারা শহীদ সেই কালরাতে: একাত্তরে পরাজিত শক্তি মুজিব দর্শন ও তার আদর্শে এতটাই ভীত ছিল যে, কাপুরুষোচিত আক্রমণ থেকে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যরাও রেহাই পাননি।

  • স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
    বঙ্গমাতা বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব।  বঙ্গবন্ধুর ছেলে শেখ কামাল।
    *বঙ্গবন্ধুর ছেলে শেখ জামাল।
    *বঙ্গবন্ধুর ছেলে নিষ্পাপ শিশু শেখ রাসেল।
    *বঙ্গবন্ধুর পুত্রবধূ সুলতানা কামাল।
    *বঙ্গবন্ধুর পুত্রবধূ রোজী জামাল।
    *বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভাই শেখ আবু নাসের।
    *বঙ্গবন্ধুর ভাগনে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মণি।
    *বঙ্গবন্ধুর ভাগনের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মণি।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি ও কৃষিমন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির কন্যা বেবী।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির নাতি সুকান্ত বাবু।
    *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির বড় ভাইয়ের ছেলে সজীব সেরনিয়াবাত।
     *বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতির আত্মীয় রেন্টু খান।
    *রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব কর্নেল জামিল আহমেদ।
    *এসবি অফিসার সিদ্দিকুর রহমান।
    *সেনাসদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হক।

ঘাতকদের মূল টার্গেট ছিল, তারা বঙ্গবন্ধুসহ তার পুরো পরিবার ও নিকটাত্মীয় কাউকেই পৃথিবীতে জীবিত রাখবে না। সে অনুযায়ী সেদিন ওই ঘাতকরা ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে হত্যার এক জঘন্য উল্লাসে মেতে উঠেছিল। হত্যা করেছিল বিভিন্ন ঘরে ও একাধিক বাড়ি থেকে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবার এবং নিকটাত্মীয়সহ মোট ২৬ জনকে।

১৯৭৫ সালের ১৫-ই আগষ্ট ভয়াল কালো রাত্রীতে নিহত বাঙলা – বাঙালী ও বাংলাদেশের সমার্থক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও উনার পরিবার সহ নিহত সকলের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা।

বিজন কুমার চন্দ
সাধারণ সম্পাদক,
জামালপুর পৌর শাখা ও সদস্য জেলা আওয়ামী লীগ, জামালপুর।

No Comments
রাজনৈতিক

আমার দেখা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সৈনিক

ছবিতে আপনারা যে মানুষটিকে দেখছেন তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, ১৫নং রশিদপুর ইউনিয়নের সাবেক সফল সভাপতি ও আমার জেট্রো মোঃ আঃ আজিজ খান সাহেব। তিনি দীর্ঘ দিন ১৫নং রশিদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। উনি কোন শিল্পপতির সন্তান না কিংবা বড় কোন নেতার আত্নীয় না হয়েও একদম সাদা মাটা সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসেছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হৃদয়ে ধারন করে।

আমার জেট্রোর (আজিজ খান) সাথে আমি।

এক নজরে তার রাজনৈতিক জীবনঃ ১৯৬৯ সালের আগে থেকে রাজনীতিতে পা রাখেন। ১৫-০৭-১৯৬৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রশিদপুর ইউনিয়ন শাখার প্রতিষ্ঠাতা কমিটিতে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৫-০৩-১৯৭৮সালে ততকালীন বাকশাল কমিটিতে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রশিদপুর ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০-০৭-১৯৮৫সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, ১৫নং রশিদপুর ইউনিয়ন শাখার সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।৩০-০৬-১৯৯০ সালে আবারও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।৩০-০৭-১৯৯৬ সালে জেলা আওয়ামী লীগের অফিসে ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে।মোঃআঃ আজিজ খানকে সভাপতি করে ৬৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয় ১৫নং রশিদপুর ইউনিয়নের জন্য। ৩০-০৫-২০০৩ সালে (তুলসিপুর কলেজে)ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে বিনা প্রতিদন্ধীতার মাধ্যমে আবারও সভাপতি নির্বাচিত হয়। ২৪-০৫-২০১৪ সালে তুলসীপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে সমাপনী ভাষনের মধ্যে দিয়ে স্বেচ্ছায় সভাপতি পদ থেকে অবসর গ্রহন করেন।

এই ৪৫ বছর রাজনৈতিক জীবনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ,সরকার গঠন করেছে তিন বার। ২০০৯ সালে জনাব আলহাজ্ব মোঃ রেজাউল করিম হীরা, এমপি,ভূমি মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন কালে। ১৫নং রশিদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন সেই বঙ্গবন্ধুর আর্দশে গড়া সৈনিক জনাব মোঃআঃআজিজ খান সাহেব।তিনি চাইলে কোটি টাকার পাহাড় গড়তে পারতেন।কিন্তু জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শ গড়া সৈনিক কখনো টাকার কাছে বিক্রি হয়নি। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তার স্বপ্ন ছিল দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। ৪৫ বছর রাজনৈতিক জীবনের সমাপ্তিতে নিজের জন্য নয় পরের জন্য কাজ করেছেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে চাওয়া পাওয়া প্রাপ্তি অতি ক্ষুদ্র। তার বিধায়ের মধ্য দিয়ে তাকে ভুলে বসে আছে সমস্ত সহযোদ্ধা, সহকর্মী এবং ইউনিয়নের বড় বড় নেত্রীবৃন্ধ। তাকে অনুসরণের মধ্য দিয়ে সৎ,আর্দশবান নেতৃত্ব গড়ে উঠবে কালে কালে দেশে দেশে।

No Comments
রাজনৈতিক

পৌর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দের ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ

দেশব্যাপী করোনাভাইরাস এর দূর্যোগময় মুহুর্তে ঈদ উপলক্ষে জামালপুর পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য এবং সাবেক জামালপুর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান বিজন কুমার চন্দ অসহায়দের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচী অব্যহত রেখেছে। এরই ধারাবাহিকতায় অসহায় ও দুঃস্থদের কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী ও ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে ।

বিজন কুমার চন্দ ও স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দদের কে নিয়ে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ বিতরন  করছে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে শনিবার ২৩ মে রাতে জামালপুরে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে সহস্রাধিক পরিবারের ঘরে ঘরে স্বেচ্ছাকর্মী দ্বারা ত্রান সামগ্রী ও ঈদ উপহার পৌঁছে দিয়েছেন।

স্বেচ্ছাকর্মী ঈদ উপহার বিতরণ করছে।

খাদ্য সামগ্রী ও ঈদ উপহার প্রতি ব্যাগে ১ কেজি পোলাও চাল, ২ প্যাকেট সেমাই, ১ কেজি চিনি, ১ কেজি লবন, ২ প্যাকেট দুধ, ১ প্যাকেট নুলুডস ছিল । আর এতে লেখা ছিল প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মেনে চলতে।

সরেজমিনে দেখাগেছে যে, ঈদ সামগ্রী বিতরণ ছাড়াও রমজানের পুরো মাসে দুই শতাধিক মানুষকে ইফতার সামগ্রী দিয়ে আসছেন। এছাড়াও করোনার কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া ২ হাজার ৫০০ পরিবারকে নগদ টাকা, ৫ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল, ২ কেজি আলু, একটি সাবান বিতরণ করেছেন।

২৩/০৫/২০২০ ইং তারিখে বিজন কুমার চন্দ ভাগ্নে নুপুর কুমার দেব এর তত্বাবধানে স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দদেরকে দিয়ে নগদ অর্থ বিতরন করছে।

বিজন কুমার চন্দ ব্যক্ত করেন যে, দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রত্যেকে প্রত্যেকের অবস্থান থেকে খাদ্য সহায়তা ও আর্থিক অনুদান দিচ্ছি। যার কারণে দেশের কোন মানুষ এই জাতীয় দুর্যোগেও অভুক্ত নেই। আর অদৃশ্য ভাইরাসের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করতে দরকার সতর্কতা ও সচেতনতা। আমিও করোনা ক্রান্তি থেকে শেখ হাসিনার একজন কর্মী হিসেবে সামর্থ্য অনুযায়ী মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টাটুকু অব্যহত রেখেছি। এবং যে কোন দূর্যোগে অসহায় ও দুঃস্থদের পাশে থাকবো বলে আশাবাদ করেন। তিনি সকলের দোয়া কামনা করেছেন এবং ঘরে থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন।

No Comments